Even then, peace is not being achieved in Santiniketan.:২০১৯ সালে শেষবারের মতো শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব উদযাপিত হয়েছিল। এরপর করোনা অতিমারির কারণে টানা দুই বছর এই উৎসব বন্ধ ছিল। তবে এতগুলো বছর পরও, চলতি বছর ১৪ই মার্চ বসন্ত উৎসব পালন করা হচ্ছে না শান্তিনিকেতনে। বরং পরিবর্তে ১১ই মার্চ, দোলের আগেই বসন্ত বন্দনা পালন করবে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ পর্যায়ের কর্তৃপক্ষের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যেখানে উপস্থিত ছিলেন সমস্ত অধ্যাপক, উপাচার্যসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, বিশ্বভারতীর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরাই শুধুমাত্র এই বসন্ত বন্দনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। ফলে এবারও বিশ্বভারতীতে পর্যটকদের জন্য থাকছে বিধিনিষেধ। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, ইউনেস্কো বিশ্বভারতীকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্বীকৃতি দিয়েছে। ফলে ভিড়ের চাপে যাতে ঐতিহ্যবাহী স্থান নষ্ট না হয়, তার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও পর্যটন সংশ্লিষ্টরা হতাশা প্রকাশ করেছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে স্থানীয় অর্থনীতি চাঙ্গা হয়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “বসন্ত উৎসবের নামে তাণ্ডব আর চলবে না। এবার বসন্ত উৎসবের বদলে বিশ্বভারতীতে হবে বসন্ত বন্দনা। শিক্ষার্থীদের নিয়েই সেই বসন্ত বন্দনা হবে।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্বভারতীর এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের আয় কমে গেছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব নয়, বসন্ত তাণ্ডব চলতো। গত দুই বছর ধরে সেটা বন্ধ করতে পেরেছি।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্বভারতীর এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের আয় কমে গেছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব নয়, বসন্ত তাণ্ডব চলতো। গত দুই বছর ধরে সেটা বন্ধ করতে পেরেছি।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্বভারতীর এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের আয় কমে গেছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব নয়, বসন্ত তাণ্ডব চলতো। গত দুই বছর ধরে সেটা বন্ধ করতে পেরেছি।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্বভারতীর এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের আয় কমে গেছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব নয়, বসন্ত তাণ্ডব চলতো। গত দুই বছর ধরে সেটা বন্ধ করতে পেরেছি।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।
বিশ্বভারতীর এই সিদ্ধান্তে স্থানীয় হোটেল, রেস্তোরাঁ ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। তাদের মতে, বসন্ত উৎসবের সময় পর্যটকদের আগমনে তাদের ব্যবসা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু টানা কয়েক বছর ধরে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে তাদের আয় কমে গেছে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেন, “শান্তিনিকেতনে বসন্ত উৎসব নয়, বসন্ত তাণ্ডব চলতো। গত দুই বছর ধরে সেটা বন্ধ করতে পেরেছি।” তবে স্থানীয়রা মনে করছেন, এই সিদ্ধান্তের ফলে শান্তিনিকেতনের পর্যটন শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে।