Governor at the Batasia Loop event in Darjeeling:শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে নেমে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, “পুলওয়ামার ব্ল্যাক ডে’র ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়।” তিনি ভারতের শক্তি ও ক্ষমতার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, “ভারত এখন শক্তিশালী হয়ে উঠছে, যার প্রমাণ সবার কাছে প্রদর্শিত হয়েছে।” এরপর তিনি বাতাসিয়া লুপের অনুষ্ঠানে যোগ দেন, যেখানে স্থানীয় জনগণের সাথে আলাপচারিতায় অংশ নেন। স্থানীয় বাসিন্দারা রাজ্যপালের এই সফরকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “রাজ্যপালের আগমনে আমরা গর্বিত। এতে আমাদের এলাকার প্রতি সরকারের নজর বাড়বে।” বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রাজ্যপালের এই সফর দার্জিলিংয়ের পর্যটন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করবে। তবে, কিছু বাসিন্দা উন্নয়নের সাথে সাথে পরিবেশের সুরক্ষার বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেন, “উন্নয়ন অবশ্যই দরকার, তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করাও জরুরি।” রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের এই সফর দার্জিলিংয়ের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
শিলিগুড়ির বাগডোগরা বিমানবন্দরে নেমে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস বলেন, “পুলওয়ামার ব্ল্যাক ডে’র ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়।” তিনি ভারতের শক্তি ও ক্ষমতার প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, “ভারত এখন শক্তিশালী হয়ে উঠছে, যার প্রমাণ সবার কাছে প্রদর্শিত হয়েছে।” এরপর তিনি বাতাসিয়া লুপের অনুষ্ঠানে যোগ দেন, যেখানে স্থানীয় জনগণের সাথে আলাপচারিতায় অংশ নেন। স্থানীয় বাসিন্দারা রাজ্যপালের এই সফরকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, “রাজ্যপালের আগমনে আমরা গর্বিত। এতে আমাদের এলাকার প্রতি সরকারের নজর বাড়বে।” বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, রাজ্যপালের এই সফর দার্জিলিংয়ের পর্যটন শিল্পে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং স্থানীয় অর্থনীতিকে চাঙ্গা করবে।
তবে, কিছু বাসিন্দা উন্নয়নের সাথে সাথে পরিবেশের সুরক্ষার বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেন, “উন্নয়ন অবশ্যই দরকার, তবে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করাও জরুরি।” রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের এই সফর দার্জিলিংয়ের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও পরিবেশ সুরক্ষার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। রাজ্যপাল তার ভাষণে আরও বলেন, “পুলওয়ামার ব্ল্যাক ডে’র ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমাদের দেশ শক্তিশালী হচ্ছে, আমাদের সেনাবাহিনী সব ধরনের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত। ভারত আজ আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠেছে এবং তার ক্ষমতা গোটা বিশ্ব দেখছে।” তার এই বক্তব্য উপস্থিত জনতার মধ্যে দেশপ্রেমের আবেগ জাগিয়ে তোলে।
স্থানীয় বাসিন্দারা রাজ্যপালের এই সফরকে স্বাগত জানিয়েছেন এবং আশাবাদী যে সরকারের নজরদারিতে এই অঞ্চলের উন্নয়ন হবে। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, “রাজ্যপালের সফর আমাদের জন্য শুভ বার্তা নিয়ে এসেছে। পর্যটন যদি বাড়ে, তবে আমাদের ব্যবসাও বাড়বে। কিন্তু, আমরা চাই সরকার আমাদের স্বার্থের দিকটাও দেখুক।” পরিবেশবিদদের একাংশ মনে করছেন, উন্নয়ন অবশ্যই দরকার, তবে সেটি পরিবেশ রক্ষা করেই হওয়া উচিত। স্থানীয় এক পরিবেশবিদ বলেন, “উন্নয়ন আর পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য রাখতে হবে। নয়তো ভবিষ্যতে এর খেসারত দিতে হবে।”
বাতাসিয়া লুপের অনুষ্ঠানটি ছিল বেশ জমকালো। সেখানে স্থানীয় সাংস্কৃতিক দলের লোকেরা নৃত্য পরিবেশন করেন, পাহাড়ি সংস্কৃতি তুলে ধরা হয়, এবং পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য বিশেষ আয়োজন করা হয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, দার্জিলিংয়ের পর্যটন শিল্পকে আরও সমৃদ্ধ করতে হলে এই ধরনের অনুষ্ঠান আরও বেশি হওয়া দরকার। এক পর্যটক বলেন, “এখানে এসে পাহাড়ের সৌন্দর্য যেমন উপভোগ করছি, তেমনই এখানকার সংস্কৃতি দেখার সুযোগ পাচ্ছি। এটা সত্যিই অনন্য অভিজ্ঞতা।”
এই সফরের ভবিষ্যৎ প্রভাব নিয়ে অনেকে আশাবাদী। রাজ্য প্রশাসনের এক কর্মকর্তা বলেন, “দার্জিলিংয়ের পর্যটনকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একাধিক পরিকল্পনা রয়েছে। সরকারি স্তরে আলোচনা চলছে এবং শীঘ্রই নতুন নীতি ঘোষণা করা হবে।” তবে কিছু বাসিন্দার মতে, প্রশাসনের এই প্রতিশ্রুতি যদি বাস্তবে রূপ নেয়, তাহলেই সাধারণ মানুষের সত্যিকারের উপকার হবে।
সর্বোপরি, দার্জিলিংয়ের বাতাসিয়া লুপে রাজ্যপালের এই সফর পাহাড়ি জনজীবনে নতুন আশার আলো দেখিয়েছে। এই সফর শুধুমাত্র আনুষ্ঠানিক নয়, এটি পাহাড়ের উন্নয়নের পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার বিষয়, এই সফরের পরে কতটা ইতিবাচক পরিবর্তন আসে এবং প্রশাসনের প্রতিশ্রুতি কতটা বাস্তবায়িত হয়।