Kanchenjunga Express avoided the accident due to the driver’s actions : মালবাজার দিয়ে তীব্র বেগে ছুটে আসছিল শিয়ালদহগামী কাঞ্চনকন্যা, যখন এক অত্যাধুনিক গাড়ির চালকের তৎপরতার কারণে ঘটে দুর্ঘটনা। সিগন্যাল সবুজ হওয়ার কারণে চালক নির্ধারিত গতিতেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন, তবে রেলের লকগেট খোলা থাকা সংকেত পেলেন সহকারী চালক। কিছুক্ষণ পরেই নজরে আসে, খোলা রয়েছে রেলের লকগেট। তড়িঘড়ি ইমারজেন্সি ব্রেক কষেন চালক। “সহকারী চালকের বক্তব্য অনুযায়ী, ‘গাড়ি প্রায় সাম্প্রতিক পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ বোর্ডের লাইন ধারাপাত হওয়ার কারণে আমাদের সিগন্যাল অনেকটা দেখায় সবুজ। চালক বললেন, চলুন গাড়ি চালাই যাক।’ সুতরাং গাড়ি দ্রুত চলে গেলেন সাধারণ মানুষ, আজ রেলগেট বন্ধ থাকা সময়ে।”
দুর্ঘটনার পরে ট্রেন থামিয়ে নেমে আসেন চালক এবং সহকারী। “সূত্রের খবর, সেই সময় লকগেটের নির্দিষ্ট ঘরে বসেছিলেন গেটম্যান। তিনি ঠিক কী কারণে লকগেট বন্ধ করেননি, কর্মরত অবস্থায় তিনি কোনও মাদক সেবন করেছিলেন কিনা, তা ইতিমধ্যেই খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে রেল।”
এই ঘটনার পরিণামে স্থানীয় সম্প্রদায়ের জীবনে অবাক স্থিতি প্রত্যক্ষ হয়েছে। অনেকেই এই ঘটনার জন্য রেলওয়ে কর্মীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন, কারণ তারা তাদের প্রাণ দিয়ে সাধারণ মানুষদের জীবন বাঁচানোর চেষ্টা করেছেন। রেল অধিকারী স্বীকার করেছেন, ‘এটা একটি আশ্চর্য্যজনক ঘটনা, যা আমরা ভালোভাবে নিয়মিত পরিচালনায় সম্ভব। আমরা দাবি করছি এই ধরনের ঘটনা পুনরাবৃত্তি না হয়, কিন্তু তার জন্য আমরা সমস্তকিছু করতে প্রস্তুত যাচ্ছি।’
এই ঘটনার ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতিগুলি বিবেচনা করা প্রয়োজন। রেলপথের সুরক্ষার মানদণ্ড উল্লংঘন না হওয়ার জন্য সমস্তকিছু প্রতিক্রিয়াশীল হবে। তবে, সাধারণ মানুষের চালকের সাথে অভিবাদন ও মালবাহি সহায়তার জন্য তাদের প্রশিক্ষণ এবং সমর্থন প্রয়োজন।