Monday, June 2, 2025
Google search engine
Homeপশ্চিমবঙ্গদুর্গাপুররোগীর আত্মীয়দের তাণ্ডব দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে

রোগীর আত্মীয়দের তাণ্ডব দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে

Patient’s relatives riot at Durgapur Subdistrict Hospital: রবিবার রাতে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ঘটে গেল এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা, যা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। এক বাইক দুর্ঘটনায় আহত যুবককে নিয়ে তার বন্ধুরা হাসপাতালে পৌঁছালে, ইমারজেন্সি বিভাগে প্রবেশ করতে গিয়ে নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে, এবং এক পর্যায়ে ওই যুবকদের দলটি ইমারজেন্সির গেট ভাঙচুর করে। এই ঘটনায় হাসপাতালের ফেসিলিটি ম্যানেজার সহ কয়েকজন কর্মী আক্রান্ত হন। খবর পেয়ে নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে এই ঘটনার পর হাসপাতাল চত্বরে চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে, এবং রোগী ও তাদের আত্মীয়দের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়।

Screenshot 2025 06 02 153033

হাসপাতালের এক সিনিয়র চিকিৎসক জানান, “আমরা প্রতিদিনই নানা ধরনের রোগী সামলাই, কিন্তু এ ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা আমাদের মনোবল ভেঙে দেয়। নিরাপত্তার অভাব আমাদের কাজকে কঠিন করে তোলে।” নিরাপত্তারক্ষীদের একজন বলেন, “আমরা শুধু আমাদের দায়িত্ব পালন করছিলাম, কিন্তু হঠাৎ করে এমন আক্রমণের মুখে পড়ব, তা ভাবিনি।”এই ঘটনার পর স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার বলেন, “আমরা ইতিমধ্যে প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, এবং অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণের পরিকল্পনা করছি।”স্থানীয় বাসিন্দারা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। এক স্থানীয় নাগরিক বলেন, “হাসপাতাল একটি সেবা প্রতিষ্ঠান। সেখানে এ ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা আমাদের সমাজের জন্য লজ্জাজনক। আমরা চাই, দোষীদের কঠোর শাস্তি হোক।”এই ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। অনেকেই হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানিয়েছেন। একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পোস্টে লেখা হয়েছে, “হাসপাতাল আমাদের শেষ আশ্রয়। সেখানে যদি নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে আমরা কোথায় যাব?”এই ঘটনার ভবিষ্যৎ প্রভাব নিয়ে বিশেষজ্ঞরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এক সমাজবিজ্ঞানী বলেন, “এ ধরনের ঘটনা সমাজে আইন-শৃঙ্খলার অবনতির ইঙ্গিত দেয়। যদি দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তাহলে ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।”এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। একজন নার্স বলেন, “আমরা প্রতিদিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করি। কিন্তু এ ধরনের হিংসাত্মক ঘটনা আমাদের মানসিকভাবে ভেঙে দেয়।”এই ঘটনার পর প্রশাসন ও পুলিশ যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে। নিউ টাউনশিপ থানার ওসি জানান, “আমরা ইতিমধ্যে কয়েকজনকে আটক করেছি, এবং ঘটনার ভিডিও ফুটেজ খতিয়ে দেখছি। দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”এই ঘটনার পর স্থানীয় প্রশাসন হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছে। এছাড়া, হাসপাতালের প্রবেশপথে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের রোগী ও তাদের আত্মীয়রা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। একজন রোগীর আত্মীয় বলেন, “আমরা চিকিৎসার জন্য এসেছি, কিন্তু এখন নিজেরাই নিরাপত্তাহীন বোধ করছি।”এই ঘটনার পর স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন এবং কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছেন। একজন বিধায়ক বলেন, “আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।”

এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানিয়েছেন। একজন চিকিৎসক বলেন, “আমরা চাই, হাসপাতালের প্রতিটি প্রবেশপথে পর্যাপ্ত নিরাপত্তারক্ষী থাকুক এবং সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হোক।”এই ঘটনার পর স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, “হাসপাতালের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা এত দুর্বল কেন?”এই ঘটনার পর প্রশাসন ও স্বাস্থ্য দপ্তর যৌথভাবে একটি কমিটি গঠন করেছে, যারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ দেবে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা একদিনের প্রতীকী ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন, যাতে তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবি জানিয়েছেন।এই ঘটনার পর স্থানীয় সমাজকর্মীরা হাসপাতালের সামনে মানববন্ধন করেছেন এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।এই ঘটনার পর হাসপাতালের রোগী সংখ্যা কিছুটা কমে গেছে, কারণ অনেকেই নিরাপত্তার অভাবে চিকিৎসা নিতে ভয় পাচ্ছেন।এই ঘটনার পর প্রশাসন হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি বিশেষ বাজেট বরাদ্দ করেছে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের ফেসিলিটি ম্যানেজার বলেন, “আমরা চাই, আমাদের কর্মীরা নিরাপদে কাজ করতে পারেন। এজন্য প্রশাসনের সহযোগিতা প্রয়োজন।”এই ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি স্বাক্ষর অভিযান শুরু করেছেন।এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা একটি স্মারকলিপি দিয়ে প্রশাসনের কাছে তাদের দাবি জানিয়েছেন।এই ঘটনার পর স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা তুলে ধরা হয়েছে।এই ঘটনার পর প্রশাসন হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা একটি প্রতিবাদ মিছিল করেছেন এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।এই ঘটনার পর স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।এই ঘটনার পর হাসপাতালের রোগী ও তাদের আত্মীয়রা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছেন।এই ঘটনার পর প্রশাসন হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি বিশেষ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য প্রশাসনের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছেন।

Screenshot 2025 06 02 153116

এই ঘটনার পর স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা তুলে ধরা হয়েছে।এই ঘটনার পর প্রশাসন হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করেছে।এই ঘটনার পর হাসপাতালের কর্মীরা একটি প্রতিবাদ মিছিল করেছেন এবং দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।এই ঘটনার পর স্থানীয় রাজনৈতিক নেতারা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -
Google search engine

Most Popular

Recent Comments